লাল চন্দন গাছ চেনার উপায় - লাল চন্দন গাছের দাম

লাল চন্দন গাছ সাধারণত ভারতের দক্ষিণাঞ্চলে দেখতে পাওয়া যায়। এই গাছের তার নিজস্ব লাল রঙের কাঠের জন্য বিখ্যাত। তার এই লাল রঙের কাঠের জন্য বিশ্বব্যাপী প্রচুর চাহিদা রয়েছে এই লাল চন্দনের। আজকে জানবো লাল চন্দন কাঠ চেনার উপায়।

সাধারণত এই গাছটি ৮ থেকে ১০ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। গাছটি লাল হলেও এর পাতাগুলো অন্যান্য গাছগুলোর মতই সবুজ ।এটা আমাদের বিভিন্ন ধরনের কাজে আসে। যে বিভিন্ন ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে

পেজ সূচিপত্রঃলাল চন্দন গাছ চেনার উপায় - লাল চন্দন গাছের দাম

লাল চন্দন গাছ চেনার উপায়

লাল চন্দন গাছ চেনার উপায় হল লাল চন্দন গাছ চেনার সবথেকে ভালো উপায় হল এর কাঠের রং গুলো একদম লাল। একটি সাধারণত যেখানে সেখানে দেখতে পাওয়া যায় না। ভারতের দক্ষিণাঞ্চলের গাছ বেশি দেখা যায়। এটি উচ্চতা প্রায় ১০ থেকে ১২ মিটার হতে পারে। এটি কাঠের রং কালো হলেও এর গাছের পাতা গুলো উজ্জ্বল সবুজ ।

লাল চন্দন গাছ চেনার উপায় সহজ একটি হলো এটির কার্ড থেকে প্রচুর পরিমাণে সুগন্ধ আসে যেটা আমাদের বিভিন্ন ধরনের পারফিউম বানাতে সহায়তা হয়। বিদেশি বাজারে এগুলো প্রচুর চাহিদা রয়েছে যার কারণে এই গাছটি এত জনপ্রিয় এবং এই গাছটি এত দাম রয়েছে । গাছে তো শক্ত হলেও পাবেন রঙের হয়ে থাকে।

আরো পড়ুনঃখালি পেটে তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিতা

ঠিক আছে ফুল রয়েছে ফুলগুলো হল ছোট ছোট হলুদ রঙের ফুল দেখা যায়। এবং ফুলের সাথে সাথে ফলগুলো দেখতে চ্যাপ্টা আকারের হয়ে থাকে। এবং এই গাছের ফলটিতে শুধুমাত্র একটি করে বীজ দেখা যা... এই সকল কিছু দেখে খুব সহজে আমরা একটি লালচানার কাছে চিনতে পারবো। আমি কার্ডগুলো প্রচুর মসৃণ এবং ভারী হয়।

লাল চন্দন গাছের দাম

লাল চন্দন গাছের দাম সম্পর্কে আমরা পোস্টে আলোচনা করব এখন। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক লাল চন্দন গাছের দাম কেমন হতে পারে বাংলাদেশি টাকা হিসাব করলে লাল চন্দন গাছে কাঠের সাধারণত দাম ২৫ থেকে ৩৫ হাজার টাকা এর মধ্যে। তবে এটি গুনগান এবং চাহিদা অনুযায়ী পরিমাণ করলে আন্তর্জাতিক বাজারে।

এর চাহিদা রয়েছে আরো অনেক বেশি এবং এর দাম আরো অনেক বেশি হতে পারে । জানলাম বাংলাদেশী টাকায় এক কেজি লাল লাল চন্দন কাঠের দাম এখন জানবো আমরা ইন্ডিয়ান রুপিতে এক কেজি লাল চন্দন কাঠের দাম। এই লাল চন্দন কাঠ ইন্ডিয়াতে এক কেজির দাম ৩৫২৪ থেকে ৪ হাজার রুপি পর্যন্ত ।

তবে আন্তর্জাতিক বাজারে এ প্রচুর চাহিদা রয়েছে এবং সেই চাহিদা অনুযায়ী হিসাব করলে প্রতি টনে এর দাম হতে পারে 25 থেকে 35 লক্ষ টাকা। লাল চন্দ্রকান্ত কাজ এত দাম এবং এত জনপ্রিয় হওয়ার কারণ সুগন্ধিতে তৈরি ব্যবহৃত হয় এটি খুবই। বিভিন্ন ধরনের বিদেশি দামি পারফিউম তৈরিতে এই লাল চন্দনের কার্ড ব্যবহার করা হয়।

আরো পড়ুনঃনিম পাতার ব্যবহার - নিম পাতার ক্ষতিকর দিক

অন্যান্য কাজগুলোর মত আমরা লাল চন্দন গাছ ইচ্ছামত ব্যবহার করতে পারব না কারণ এটি সরকারি একটি নীতিমালা রয়েছে। যদি আমরা এই কাজটি ব্যবহার করতে চাই অর্থাৎ এই কাজটি নিয়ে কিছু করতে চায় তাহলে আমাদের সরকারের নীতিমালা অনুযায়ী কাজ করতে হবে। যদি সরকারি অনুমতি না নিয়ে কাজ করে।

তাহলে তার আইনগত শাস্তি হতে পারে। কেন লাল চন্দন গাছের ক্ষেত্রে সরকার একটি আইন অনুমোদন করে রেখেছে অর্থাৎ এর বিভিন্ন ধরনের নীতিমালা রয়েছে যেগুলো মেনে কাজ করতে হয়। তার জন্য লাস্ট চন্দন গাছ নিয়ে কোন কিছু করতে গেলে আপনাকে অবশ্যই আইনের নীতিমালা গুলো দেখে নিতে হবে এবং আইন এর অনুমতি অবশ্যই গ্রহণ করতে হবে।

লাল চন্দন গাছের চারার দাম

লাল চন্দন গাছের চারার দাম একেক জায়গায় এক ধরনের দেখা যায়। বিভিন্ন ধরনের অনলাইন প্লাটফর্মে এই লাল চন্দন এর দ্বারা বিক্রয় করা হচ্ছে ৫০০ টাকাতে । যেটা আমরা অনলাইন থেকে নিতে পারব। আবার বিভিন্ন সংবাদে বিভিন্ন নিউজ এ দেখা যাচ্ছে ১৫০ টাকা লাল চন্দনের চারা পাওয়া যাচ্ছে তবে এটি এক এক জায়গায় একের দাম দেখা যায়।

যদি আপনি চাচ্ছেন যে লাল চন্দন এর চারা রোপন করবেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে সরকারি নিয়ম নীতি মেনে অর্থাৎ তাদের অনুমতি গ্রহণ করার পর এই কাজটি শুরু করতে পারবেন। আপনার জেলা ভিত্তিক যে বন বিভাগ অফিস রয়েছে সেখান থেকে আপনাকে অনুমতি নিয়ে এই কাজটি শুরু করতে হবে।

লাল চন্দন গাছের চারা কি বিভিন্ন গুরুত্ব দেওয়া হয় যার কারণে বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন ধরনের আইনের নীতিমালা রয়েছে। আপনি যদি চান লাল চন্দন এর চারা রোপন করবেন। তাহলে আপনার যে দেশে থাকেন সেই দেশে আই নীতিমালা অনুযায়ী কাজ করতে হবে অর্থাৎ যদি আপনি বাংলাদেশে থাকেন তাহলে বাংলাদেশের বন বিভাগ।

লাল চন্দনের চারা কোথায় পাওয়া যায়

লাল চন্দনের চারা কোথায় পাওয়া যায় - এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো আমরা যে লাল চন্দ্র যারা কোথায় পাওয়া যায় কিভাবে পাওয়া যায়। আপনি যদি অনলাইন থেকে অর্ডার করতে চান তাহলে কিভাবে করবেন সকল ধরনের প্রসেস আমরা দেখিয়ে দেবো এই পোস্টে। অনেক খোঁজেন কিন্তু এটিকে কোথাও খুঁজে পান না।

 তাই আমি আজকে বলবো এই গাছটি কোথায় পাবেন । এই গাছটির দাম একই জায়গায় একেক রকম দেখা যাবে। আপনি যদি এই গাছটি অনলাইন থেকে কোন পেজের মাধ্যমে নিয়ে থাকেন তাহলে এর দাম পড়বে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা এর মত। আপনি সোশ্যাল মিডিয়াতে গিয়ে সার্চ দিলে লাল চন্দন গাছ তাহলে সেখান থেকে তাদের সাথে কন্টাক্ট করে।

আপনি এই কাজটি খুব সহজে তাদের কাছ থেকে অর্ডার করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার 500 টাকার মতো। আবার যদি আপনি বড় বড় কোন নিউজ দেখে সেখান থেকে নেন তাহলে আপনারা খরচ করবে ৩০০ টাকা এর মত আমি আগেই বলেছি যে এটা একেক জায়গায় একে রকম দাম দেখা যেতে পারে তবে ।

আরো পড়ুনঃলুডু গেম খেলে টাকা আয় বিকাশে

এটি যদি আপনি সরাসরি হাতে দেখে নিতে চান তাহলে এর দামের পার্থক্য তাহলে আপনি আরো দেখতে পাবেন। এই গাছটি সাধারণত বেশিরভাগ জায়গা দেখা যায় না এদের সাথে আদব বেশি দেখা যায় ভারতের দক্ষিণ অঞ্চলে এর দিকে। এই গাছটির রোপন করতে অর্থাৎ এই গাছটি নিয়ে বিজনেস করতে হলে আপনাকে অবশ্যই সরকারি অনুমতি গ্রহণ করতে হবে ।

কেননা সরকার অনুমোদন ছাড়া এই গাছটি আপনি এরকম করতে পারবেন না আমাদের দেশে বাংলাদেশের নিয়ম নীতি গুলো মেনে চলে আপনি এই কাজগুলো নিয়ে কাজ করতে পারবেন। অর্থাৎ আপনি যদি দেশের বাইরে অর্থাৎ অন্য কোন দেশ থেকে দেখেন এবং অন্য কোন দেশে রোপন করতে চান তাহলে সেই দেশের নিয়ম নীতি মেনে অবশ্যই কাজ করবেন।

আপনি যে নিয়ম রয়েছে সেই নিয়ম নীতিগুলো ভালো করে দেখে নে তারপরে আপনাকে গাছ রোপন করতে হবে। আপনি যদি চান লাস্ট চন্দন গাছ আপনি রোপন করবেন অর্থাৎ আপনি এটা নিতে চাচ্ছেন তাহলে বিভিন্ন ধরনের তেজ রয়েছে সেই পেজগুলো থেকে আপনি খুব সহজে অর্ডার করতে পারবেন এবং তাদের এই প্রোডাক্টটি আপনি নিতে পারবেন।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক আশা করি আপনি আমার এই পোস্টটি সম্পন্ন করেছেন। আপনি যদি আমার এই পোস্টটি সম্পন্ন করে থাকেন তাহলে এখন পর্যন্ত লাল চন্দন গাছ নিয়ে আপনার যত ধরনের কনফিউশন হয়েছিল সকল ধরনের কনফিগারেশন চলে গেছে আশা করি। কেননা পুরো পোস্টের ভিতর আমি খুব সুন্দর ভাবে আলোচনা করে দিয়েছি লাল চন্দন সম্পর্কে।

আমার এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে দিবেন এবং আমাকে পোস্টটি পড়ে যদি আপনার কথা বুঝতে সমস্যা তাহলে আমার যোগাযোগ পেজে আমার সাথে যোগাযোগ করার সকল ধরনের লিংক সমূহ দেওয়া আছে সেখান থেকে আমার সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন।